https://www.cpagrip.com/admin/panels_register.php?ref=327539
কয়েক বছর পর (অনিশ্চিত) অনার্স শেষ করব। ততদিনে দেখা যাবে শিক্ষার মান তলানিতে ঠেকছে। একমাত্র সৃষ্টিকর্তায় জানে কী হবে। আজ বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা ভিসার জন্য আটকে আছে। সেদিন হয়তো বলবে, তোমার সিজিপিএ মূল্যহীন। তোমাকে এখানে এসে আন্ডারগ্রাডের কয়েকটি কোর্স করে প্রমাণ করতে হবে তুমি আসলেই জানো। তবেই তুমি অ্যাডমিশন পাবে। ভিসা তো পরের ব্যাপার। 😒😒
এখন আমার মতো শিক্ষার্থী যারা সরকারি জবের প্রতি আগ্রহ অনুভব করে না; তারা দাড়িপাল্লায় দুলছে। তারা খুব ভালো করেই জানে, যে পাল্লায় সে আছে সেই পাল্লার দড়ি ছিঁড়ে পড়তে পারে। তাও কষ্ট করে পাল্লার দড়ি মজবুত করার চেষ্টা করবে; সময় না আসা পর্যন্ত।
কারণ তারা খুব ভালো করেই জানে অন্য পাল্লায় লাফ দিয়ে পার হওয়াটা কতটা বিপজ্জনক। আর অপর পাল্লা যে ভালো সেটারও নিশ্চয়তা নেই।
[অপর পাল্লা: ১ম বর্ষ-সেকেন্ড টাইম, বাকিরা-সরকারি চাকরি]
তাই চোখ বন্ধ করে, মনকে মাথার কাছ থেকে দূরে রাখায় বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ আমরা বংশগত দিক দিয়ে আবেগপ্রবণ। মাথায় অবস্থিত চোখ বলবে, যতই সাঁতার জানিস পদ্মা থেকে উঠতে পারবি না। পদ্মা অনেক খরস্রোতা। মন শুরু করবে তার কান্নাকাটি।
আরো অঙ্গ তো আছেই।
সো মাথা তোমার জায়গা এখানে (বাংলাদেশে)
আর মন তোমার জায়গা এখানে (স্বপ্নের দেশে)
বাকিদের রুখতে চায়নার বুদ্ধিই যথেষ্ট। 😉 😉
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন