শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের একটি ইউনিক আইডি দেয়ার কাজ করছি। সেটির মাধ্যমে তার শিক্ষাজীবন শেষ করবে। রোল নম্বরের পরিবর্তে আমরা সেই ইউনিক আইডি দেয়ার কাজ শুরু হয়েছে। ক্লাসে ইউনিক আইডির মাধ্যমে শিক্ষার্থীকে চিহ্নিত করা হবে।’
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হতে পারে। যদি করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকে তাহলে ফেব্রুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ক্লাস হতে পারে। এ সময়ে পিছিয়ে পড়া সিলেবাস শেষ করা হতে পারে।